আমার জানা নেই আর কোন কোন ব্যাংকের ক্ষেত্রে এই সমস্যা হয় নাকি, তবে আমি ঢাকা ব্যাংকের টাই উল্লেখ করছি। বলে রাখি, এটা তেমন বিশাল কোনো সমস্যা না, তাই রেগে যাবেন না। সবার সাথে বিনয়ের সহিত ব্যবহার করবেন। আপনার সমস্যা সমাধানের চেষ্টায় আমরা সর্বদা এগিয়ে। বেশ কিছুদিন আগে আমি ঢাকা ব্যাংকে ই-পাসপোর্টের টাকা জমা দিয়েছিলাম। গল্প টা শুনুন, বুঝুন, এরপর নিশ্চিত আপনার ভালো লাগবে। টাকা জমা দেয়ার পর ব্যাংক আমাকে এমন একটা রসিদ দিল। নিচে আমি দিচ্ছি রসিদ টা। নিরাপত্তার জন্য রসিদ টির বিভিন্ন অংশ আমি মুছে দিয়েছি। রসিদ টি একটু দেখে আবার আমার লিখা পড়তে শুরু করুন। বলে নেই, অনেকদিন আগেই এই লিখাটি উপস্থাপন করার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে সময় করে উঠতে পারি নি। চলুন রসিদ টি দেখা যাক!! আমি আশা করছি আপনারা দেখেই ফেলেছেন রসিদ টি। কিন্তু এটাও সত্য কিছুই বুঝলেন না। এবার বলি রসিদ টি আবার দেখুন। এবং উপরে যে tctcfe1023 এমন লিখা এটা লক্ষ করুন। এই নম্বর কি হচ্ছে আপনার রসিদ নম্বর যা ই-পাসপোর্ট এর সার্ভারে যখন আপলোড করা হয়, তখন আপনার পেমেন্ট ভেরিফাইড হয়। আর পেমেন্ট ভেরিফায় হলেই আপনার পাসপোর্ট এর অন্যান্য যাচাই বা
ই-পাসপোর্ট বাংলাদেশ | epassport Bangladesh all updates, form fillup, problem solution unofficial helping website